শনিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৪:৫৪ অপরাহ্ন
সিরাজুল ইসলাম- ভ্রাম্যমাণ প্রতিনিধিঃ
হাসান মাহমুদ ১৯৭৭ইং সালে চট্টগ্রাম ওয়ার্ড শাখা ছাত্রলীগে যোগদানের মাধ্যমে ছাত্ররাজনীতি শুরু করেন। ১৯৭৮ইং থেকে ১৯৭৯ইং পর্যন্ত তৎকালীন সরকারি ইন্টারমিডিয়েট কলেজ (বর্তমান সরকারি হাজী মুহাম্মদ মহসিন কলেজ) শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। ১৯৮৮ইং সালে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন।
১৯৯২ইং সালে তিনি আওয়ামী লীগে যোগদান করেন। ১৯৯৩ইং সাল থেকে তিনি বেলজিয়ামে অবস্থানকালে সেখানকার আওয়ামী লগের বিভিন্ন পদে দায়িত্ব পালন করেন। এর মধ্যে ১৯৯৫ইং থেকে ২০০০ইং সালের মার্চ পর্যন্ত বেলজিয়াম শাখা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। সপ্তম জাতীয় সংসদের সময়কালে ১৯৯৬ইং থেকে ২০০১ইং পর্যন্ত তিনি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার রাজনৈতিক ও সংসদ বিষয়ক উপদেষ্টার দায়িত্ব পালন করেন।
২০০১ইং বর্তমান হাছান ২০০১ইং সালে আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনার বিশেষ সহকারী এবং ২০০২ইং থেকে ২০১২ইং সাল পর্যন্ত দলটির পরিবেশ ও বন বিষয়ক সম্পাদক ছিলেন। ২০১৯ইং সাল পর্যন্ত তিনি দলের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক ছিলেন। ২০০৮ইং সালে নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রথমবারেরমত আওয়ামী লীগের মনোনয়নে চট্টগ্রাম-৬ আসন থেকে সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীকে পরাজিত করে ১,০১,৩৪০ ভোট পেয়ে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। এ সময় শেখ হাসিনার তৃতীয় মন্ত্রিসভায় তিনি ২০০৯ইং সালের ৮ই জানুয়ারি থেকে ৩১শে জুলাই পর্যন্ত প্রথমে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী, একই বছরের ১লা আগস্ট থেকে ২০১১ইং সালের ২৮শে নভেম্বর পর্যন্ত বন ও পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী এবং পরবর্তীতে একই মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন।
২০১৪ সালে দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এবং ২০১৮ইং সালে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তিনি চট্টগ্রাম-৭ আসন থেকে নির্বাচিত হন। দশম জাতীয় সংসদে তিনি পরিবেশ ও বন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। একাদশ জাতীয় সংসদে শেখ হাসিনার চতুর্থ মন্ত্রিসভায় তিনি তথ্যমন্ত্রীর দায়িত্ব সেই প্রিয় মানুষটি আবারো নিজ সংসদীয় এলাকার উন্নয়ন গতিশীল করনের লক্ষে আবারো দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ওনাকে জয়ের মালা পরিয়ে দিয়ে গরে ফিরবে বলে মতপ্রকাশ করেছেন ছাত্রলীগ, যুবলীগ সহ সকল সহযোগী সংগঠনের সর্বস্তরের নেতা কর্মীরা এমন প্রত্যাশা করেন উপজেলা আওয়ামীলীগের নেতৃবৃন্দ।